চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রোববার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো ক্যাম্পাস। ঘটনায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীসহ আহত হয়েছেন অন্তত ২০০ জন। দুই শিক্ষার্থী রয়েছেন আইসিইউতে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগ-যুবলীগের ক্যাডাররা গ্রামবাসীর সঙ্গে মিলে লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। সহ-উপাচার্যসহ অন্তত ১০ শিক্ষক আহত হন। শিক্ষার্থীদের টেনে নিয়ে মারধরের ঘটনাও ঘটেছে।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সংঘর্ষ চলাকালীন পুলিশ বা সেনাবাহিনী দীর্ঘ সময় অনুপস্থিত ছিল। রাত ৩টায় সেনাবাহিনী এলেও সকালে আবার সংঘর্ষ শুরু হলে তারা উপস্থিত ছিল না। বিকেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে সেনা-পুলিশ আসার পর।
সেনাবাহিনী ও পুলিশের বক্তব্যে দেখা দিয়েছে ভিন্নতা। সেনা কর্মকর্তা বলেন, পুলিশের দায়িত্ব ছিল তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া। আর পুলিশ দাবি করেছে, তারা ক্যাম্পাসে ছিল এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।