একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে গিয়ে অনেক শিক্ষার্থী মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নাতি-নাতনি পরিচয়ে আবেদন করলেও এই কোটায় কেবল বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরাই আবেদন করতে পারবেন বলে জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান ড. খন্দোকার এহসানুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভুলভাবে আবেদনকারীদের আবেদন বাতিল করা হবে এবং সংশোধন করে নতুন করে আবেদন করতে বলা হয়েছে।
ভুল সংশোধন না করলে ভর্তি জটিলতার জন্য বোর্ড কোনো দায় নেবে না বলেও সতর্ক করা হয়েছে।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের নীতিমালায় জানানো হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নির্বাচিত হলে প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে এবং মূল কপিও দেখাতে হবে। সঠিক প্রমাণ না দিলে ভর্তি বাতিল হবে।
উল্লেখ্য, কলেজে ভর্তিতে মোট আসনের ৭ শতাংশ কোটার মধ্যে ৫% মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের, ১% শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের, এবং ১% অধীনস্থ দপ্তরের কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত।